আর জি কর নিয়ে ফের প্রতিবাদী কিংবদন্তি গায়ক অরিজিৎ সিং! ‘ওই সিভিক ভলান্টিয়ার ভ্যান থেকে বলছেন তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে’
‘আমরা আশাহত, ক্ষুব্ধ এবং অসহায়। ওই সিভিক ভলিন্টিয়ার ভ্যান থেকে বলছে, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।’ লেখা হয়, ‘তিলোত্তমার বিচার? কই?’ আরজি কর নিয়েই কি তবে ফের সরব অরিজিৎ! আরজি কর নিয়ে পোস্ট করে ফের চর্চায় অরিজিৎ সিং। WhoamI আত্মজআরজলজ -এক্স হ্যান্ডেলটি অরিজিতের নিজস্ব। সোমবার সেই X হ্যান্ডেল থেকেই লেখা হয়, সব কোথায় গেল? ভুলে গেল নাকি? আমাদের স্মৃতিশক্তি বড় দুর্বল। অনেকগুলো পোস্ট করা হয়েছে। যার একটিতে লেখা ছিল, ‘তিলোত্তমার বিচার? কই?’ আরও একটা পোস্টে লেখা হয়, ‘আমরা আশাহত, ক্ষুব্ধ এবং অসহায়। ওই সিভিক ভলান্টিয়ার ভ্যান থেকে বলছে , তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।’ আর জি কর নিয়ে শুরু থেকেই সরব অরিজিৎ সিং। তাঁর লেখা ও সুর করা আর গাওয়া ‘আর কবে?’ গানিটই হয়ে উঠেছিল আরজি কর আন্দোলনের অন্যতম হাতিয়ার।
আরজি করের ঘটনায় উত্তাল হয়েছিল গোটা রাজ্য। যার আঁচ লেগেছিল গোটা দেশে। এমনকি দেশের বাইরেও ছড়িয়েছিল এই আন্দোলনের রেশ। প্রতিবাদ হয়েছিল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এই মুহূর্তে মামলাটি অবশ্য সিবিআই তদন্তাধীন। মামলায় তদন্তের শুরুতেই সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার। এরই মাঝে প্রিজন ভ্যানের ফাঁক দিয়ে সঞ্জয় রায় দাবি করেন, কলকাতার একাধিক শীর্ষ পুলিশ আধিকারিক তাঁকে ফাঁসিয়েছেন। অরিজিতের ব্যক্তিগত এক্স হ্যান্ডেলের পোস্ট। অ্যাকাউন্টটি অরিজিতের ব্যক্তিগত।
এর আগে গায়ক যখন ‘আর কবে’ গানটি বেঁধেছিলেন, তখন তাঁকে আ্ক্রমণ করে পোস্ট করেছিলেন আর এক অপরাধে জেল খেটে আসা কুণাল ঘোষ। সেসময়ও WhoamI অ্যাকাউন্ট থেকেই লেখা হয়েছিল ‘ঠাকুর ঘরে কে, আমি তো কলা খাইনি’। যদিও নাম না করেই জবাব দিয়েছিলেন গায়ক।