October 5, 2024

দুর্গার চোখে কাপড় বাঁধা, বিচারের দাবিতে ত্রিশূল হাতে দেবী রূপে কুমারটুলির পথে নামল খুদে

0

কুমোরটুলির শিল্পীরা পথে নামল আরজি কর কাণ্ডের বিচার চেয়ে। তাঁদের প্রতিবাদ মিছিলের একাধিক ছবি ভিডিয়ো এদিন প্রকাশ্যে এল। সেখানেই নানা রূপ ধরা পড়ল। কুমোরটুলির শিল্পীরা পথে নামল আরজি কর কাণ্ডের বিচার চেয়ে। তাঁদের প্রতিবাদ মিছিলের একাধিক ছবি ভিডিয়ো এদিন প্রকাশ্যে এল। কোথাও দেবী দুর্গার মুখে কালো কাপড় বাঁধা, কোথাও আবার চোখে। হাতে ধরা পোস্টারে দেখা গেল বিভিন্ন স্লোগান।

মৃৎশিল্পীরাও আরজি করের দ্রুত বিচার চায় সেটা এদিন তাঁরা স্পষ্ট করে দিলেন। অন্যদিকে এদিন এক খুদেকে দেবী দুর্গার বেশে দেখা যায়। তাঁর পরনে লাল পাড় সাদা শাড়ি। হাতে ত্রিশূল। দেবী দুর্গার রূপ ধরেই যেন সেই খুদে বিচার চেয়ে পথে নেমেছে। কেবল সেই খুদেই নয়। এদিন বড়দের সঙ্গে একাধিক খুদেকে সাদা পোশাক, কপালে ফেট্টি বেঁধে আরজি করের নির্যাতিতার বিচার চেয়ে পথে নামতে দেখা গিয়েছে মৃৎশিল্পীদের।

উৎসবে ফিরছি না, ফের বার্তা চিকিৎসকদের। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোমবার বলেছিলেন, ‘‘এক মাস তো হয়ে গেল। আমি অনুরোধ করব, পুজোয় ফিরে আসুন, উৎসবে ফিরে আসুন।’’ তার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের বিরোধিতায় সরব হয়েছিল বিরোধী দলগুলি। জুনিয়র ডাক্তারেরাও জানান, বিচার না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা কোনও উৎসবে শামিল হবেন না। মঙ্গলবার এই বিষয়ে আরও এক বার নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলেন তাঁরা। জুনিয়র ডাক্তারের মুখ্যমন্ত্রীর ওই মন্তব্যকে ‘অসংবেদনশীল’ বলে অভিহিত করেছেন।

জুুনিয়র ডাক্তারেরা যে পাঁচ দফা দাবির কথা তুলেছেন, সেগুলি হল— প্রথমত, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত সমস্ত দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করা, অপরাধের উদ্দেশ্য সামনে আনা এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। দ্বিতীয়ত, তথ্যপ্রমাণ লোপাটের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচার। তৃতীয়ত, সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে ‘ব্যর্থ প্রমাণিত’ কলকাতা পুলিশের কমিশনার বিনীত গোয়েলের ইস্তফা। চতুর্থত, রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। পঞ্চমত, রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশ গড়া এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুনিশ্চিত করা।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোমবার বলেছিলেন, ‘‘এক মাস তো হয়ে গেল। আমি অনুরোধ করব, পুজোয় ফিরে আসুন, উৎসবে ফিরে আসুন।’’ তার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের বিরোধিতায় সরব হয়েছিল বিরোধী দলগুলি। জুনিয়র ডাক্তারেরাও জানান, বিচার না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা কোনও উৎসবে শামিল হবেন না। মঙ্গলবার এই বিষয়ে আরও এক বার নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলেন তাঁরা। জুনিয়র ডাক্তারের মুখ্যমন্ত্রীর ওই মন্তব্যকে ‘অসংবেদনশীল’ বলে অভিহিত করেছেন।

জুনিয়র ডাক্তারেরা যে পাঁচ দফা দাবির কথা তুলেছেন, সেগুলি হল— প্রথমত, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত সমস্ত দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করা, অপরাধের উদ্দেশ্য সামনে আনা এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। দ্বিতীয়ত, তথ্যপ্রমাণ লোপাটের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচার। তৃতীয়ত, সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে ‘ব্যর্থ প্রমাণিত’ কলকাতা পুলিশের কমিশনার বিনীত গোয়েলের ইস্তফা। চতুর্থত, রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। পঞ্চমত, রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশ গড়া এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুনিশ্চিত করা।

About The Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may have missed