Friday, May 23, 2025
spot_imgspot_img

Top 5 This Week

spot_img

Related Posts

বিদায়বেলা ঘনিয়ে এসেছে!‌ বাংলাদেশ ছেড়ে পালানোর ছক মহম্মদ ইউনুসের!‌ ‌‌পদত্যাগ? প্রধান উপদেষ্টার গদি টলমল!‌ নোবেলজয়ী হিসেবে সারাজীবনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে

মহম্মদ ইউনুস পালিয়ে যেতে চাইছেন বাংলাদেশ ছেড়ে? হাসিনা বিরোধী আন্দোলনের পর প্যারিস থেকে এসে বাংলাদেশের সরকারের মাথায় বসেছিলে মহম্মদ ইউনুস। বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার বার্তা দিলেও নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা জারি। সম্প্রতি বাংলাদেশি সেনার প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান নির্বাচনের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন সরকারের জন্য। বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুসের গদি টলমল। বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই স্পষ্ট। শেখ হাসিনা পরবর্তী সময়ে এই নোবেলজয়ীর ওপর ভরসা রেখেছিলেন গণঅভ্যুত্থানকারী ছাত্র নেতারা। রাজনৈতিক সমীকরণ বদলে আজ সেই সব অভ্যুত্থানকারীরাও চাপে। এই পরিস্থিতিতে মহম্মদ ইউনুস পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ। মহম্মদ ইউনুস নিজের সরকারি বাসবভনে উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে পদত্যাগ নিয়ে কথাবার্তা বলেন বলে দাবি তিনজন উপদেষ্টা সহ প্রধান উপদেষ্টার দফতরের দুই আধিকারিকের। এনসিপি প্রধান তথা বাংলাদেশের প্রাক্তন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামও ইউনুসের সঙ্গে দেখা করে এসে দাবি করেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের কথা ভাবছেন। বৈঠকেই ইউনুস বলেন, ‘‌রাজনৈতিক দলগুলো সরকারকে অবিশ্বাস করছে। তাতে আমি হতাশ। নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, এমন বিষয়কেও নির্বাচনী ইস্যু করে তোলা হচ্ছে। ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, এটা বারবার বলেছি। জুনের পর এক দিনও থাকবেন না। কিন্তু কোথাও যেন অবিশ্বাস রয়ে গেছে। এখন এই নির্বাচন ঘিরে বিতর্ক হলে নোবেলজয়ী হিসেবে সারাজীবনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে। এই দায় আমি নিতে চাই না। গণঅভ্যুত্থানের পর শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক দলের অনুরোধেই আমি সরকারের দায়িত্ব নিয়েছিলাম। দলগুলো সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সেই সময়। কথা দিয়েছিল – আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন। কিন্তু এখন অস্থিরতা তৈরি করেছে সেই রাজনৈতিক দলগুলিই। মানুষের আশা পূরণ করতে দিচ্ছে না তারা। সাধারণ মানুষের জীবনে দুর্ভোগ তৈরি করছে। যে কোনও ইস্যুতেই রাস্তা অবরোধ করছে।’‌

শুধু বাংলাদেশ কেন, সেভেন সিস্টারেরও বন্দর চট্টগ্রাম। বাংলাদেশ উত্তরপূর্ব ভারতের জন্য সাগরের গার্ডিয়ান। বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে এই কথা বলে আসছে বাংলাদেশ। এই কথা প্রথম বলেছিলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস। গার্ডিয়ান বাংলাদেশেরই চোখে জল। কারণ, ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে এবার সোজা সড়ক পথের বদলে সমুদ্রে নামতে হবে। এতে খরচ বাড়বে, লোকসান হবে, ব্যবসা ধাক্কা খাবে। আর তাই গার্ডিয়ান বাংলাদেশের হুঙ্কার পরিণত হয়েছে মিনমিনে আকুতিতে। বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘‌চট্টগ্রাম বন্দর শুধু চট্টগ্রামের নয় শুধু বাংলাদেশের নয়, এটা গোটা দক্ষিণ এশিয়ার। এটা সেভেন সিস্টার, নেপাল, ভুটানেরও বন্দর।’‌ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি রফতানির ওপর ভারত বিধিনিষেধ আরোপ করতেই মাতব্বরির ফল পেয়েছে বাংলাদেশ। এতদিন ধরে ভারতের বিরুদ্ধে হম্বিতম্বি করা ঢাকা এবার দিল্লির কাছে চিঠি লিখে কাতর আকুতি শুরু করেছে। বাংলাদেশের দাবি, স্থলবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক আমদানিতে ভারত যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, সমস্যার সমাধান করতে দুই দেশের সচিব পর্যায়ের বৈঠক হওয়া উচিত। বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রকের মাধ্যমে ভারতের কাছে বৈঠকের আবেদন জানিয়ে চিঠি দিয়েছে সেই দেশের বাণিজ্য মন্ত্রক। এই নিয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘‌ভারতের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে পালটা কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হবে না। আমরা ভারতকে বলব, আপনারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, আসুন সমাধানের পথ বের করি।’‌ ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়, ভারতের কোনও স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি রেডিমেড পোশাক ঢুকবে না। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, শুধুমাত্র কলকাতা এবং মুম্বইয়ের নভশেবা সমুদ্র বন্দর দিয়ে ভারতে ঢুকতে পারবে বাংলাদেশি রেডিমেড পোশাক। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রকের আওতাধীন বৈদেশিক বাণিজ্য দফতরের ডিজিএফটি তরফে জানানো হয়েছে, অসম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরামের কোনও স্থলবন্দর বা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট এবং পশ্চিমবঙ্গের ফুলবাড়ি ও চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ফল, কার্বোনেটেড ড্রিঙ্কস, কাঠের আসবাবপত্র, প্রক্রিয়াজাত খাবার বেকড খাবার, স্ন্যাকস, চিপস, সুতোর মতো কোনও জিনিস ঢুকতে দেওয়া হবে না। ইউনুসের সরকারের পদক্ষেপের জবাবেই দিল্লির এই পদক্ষেপ। এর জেরে যশোরের বেনাপোল বন্দর থেকে লালমনিরহাট, শিলেটের স্থলন্দরগুলিতে সেভাবে ট্রাকের দেখা নেই। নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকলে ব্যবসা-বাণিজ্যে ধস নামতে পারে। স্থলবন্দর দিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতের কয়েকটি পণ্য প্রবেশের উপরে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছিল মহম্মদ ইউনুসের সরকার। হিলি এবং বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল প্রবেশের উপরেও নিষেধাজ্ঞা চাপায় বাংলাদেশ। পালটা পদক্ষেপে এবার বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে ছাড়ছে ভারত। এখন পরিস্থিতি অনুযায়ী, ইউনুসের হম্বিতম্বির জেরে মাথায় হাত পড়বে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের।

বাংলাদেশের রেডিমেড পোশাক স্থলবন্দর দিয়ে আর ভারতে প্রবেশ করতে পারবে না, স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। ভারত সরকারকে এই বিধিনিষেধ স্থগিতের জন্য অনুরোধ করুক অন্তর্বর্তী সরকার। চিঠি দিয়ে এমনটাই আবেদন জানাল বাংলাদেশের রেডিমেড পোশাক নির্মাতাদের সংগঠন বিকেএমইএ বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, ভারতের এই নিষেধাজ্ঞার ফলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বাংলাদেশি রফতানিকারকেরা। তিন মাসের জন্য যেন বিধিনিষেধ স্থগিত করা হয়, মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার বন্দোবস্ত করুক। কূটনৈতিক হস্তক্ষেপের আবেদনও জানিয়েছে বিকেএমইএ। বিকেএমইএ সভাপতি মহম্মদ হাতেম অন্তর্বর্তী সরকারকে একটি চিঠি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রকে। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘‘ভারতের বিধিনিষেধের কথা জানার পর বাংলাদেশের রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর উদ্যোগে এবং বাণিজ্যসচিবের নেতৃত্বে পর পর দু’টি বৈঠক হয়েছে। তাতে সকলেই একটি বিষয়ে একমত হয়েছেন যে, সচিব পর্যায়ে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে অবিলম্বে আলোচনা প্রয়োজন। কারণ, ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে স্থলবন্দরগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্থলপথে বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে অনেক পণ্য সীমান্তে আটকে গিয়েছে। স্থগিত হয়ে গিয়েছে উৎপাদন। এতে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ রফতানি পণ্য বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে। এর মধ্যে অধিকাংশই পোশাক। গত ১০ মাসে স্থলপথে ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়েছে। ভারতের নিষেধাজ্ঞার ফলে বাংলাদেশি পোশাক নির্মাতারা বড় ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। ভারত সরকারের কাছে অন্তত তিন মাস সময় চাইতে হবে। তাদের অনুরোধ করতে হবে। বর্তমানে যে পণ্য প্রক্রিয়ারত অবস্থায় আছে, তা-ও যেন এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে রাখা হয়।’’

৭১ মুছে নতুন বাংলাদেশে পাকিস্তান প্রেমের জোয়ার বইয়ে দিতে চাইছে মৌলবাদীরা। সেই ষড়যন্ত্রে প্রত্যক্ষ মদত রয়েছে উপদেষ্টা সরকার মহম্মদ ইউনুসের। দেশের অতীত ইতিহাস সুকৌশলে মুছতে এবার বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি স্থাপনার নাম বদল করল কর্তৃপক্ষ। ২২ মে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৯তম সিন্ডিকেট সভায় এসব ভবনের নাম পরিবর্তন করাআর ঘটনায় বিতর্ক চরম আকারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ইফতিখারুল আলম মাসুদ জানান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি স্থাপনার নাম বদল করা হয়েছে। পাশাপাশি নির্মীয়মাণ শেখ হাসিনা হল, শহিদ কামারুজ্জামান হলের নাম চালু হওয়ার আগেই তা পরিবর্তন করা হবে। সিন্ডিকেটের তরফে জানা যাচ্ছে, ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িত এই সমস্ত নাম বদলে, ২৪-এর জুলাই আন্দোলনের নামে করা হচ্ছে। যেমন, শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম বদলে করা হচ্ছে ‘বিজয় ২৪ হল’। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের পরিবর্তে ‘জুলাই-৩৬ হল’, সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনের পরিবর্তে ‘প্রশাসন ভবন-১’, মনসুর আলি প্রশাসন ভবনের পরিবর্তে ‘প্রশাসন ভবন-২’, শহিদ তাজউদ্দিন আহমদ সিনেট ভবনের পরিবর্তে ‘সিনেট ভবন’ নামকরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া শেখ কামাল স্টেডিয়াম, ড. কুদরত-ই-খুদা একাডেমিক ভবন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া একাডেমিক ভবন, কৃষি অনুষদ ভবন, শেখ রাসেল মডেল স্কুলের নাম বদল করা হচ্ছে। ৫ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি আবাসিক হল ও একটি স্কুলের নামফলক ভেঙে নতুন নামকরণ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। জানা যায়, শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের এইসব নামফলক, গ্রাফিতি ও দেয়াললিখন মুছে দেওয়া হয়। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশাসনের উদ্যোগে শুরু হল নাম বদলের আড়ালে ইতিহাস মোছার ষড়যন্ত্র। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই সোশাল মিডিয়ায় সরব হয়েছেন বহু শিক্ষার্থী ও নেটিজেনরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রাক্তন সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার সোশাল মিডিয়ায় এর বিরুদ্ধে সরব হন। তিনি লেখেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উন্নয়ননামা। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ভবন, স্থাপনার নাম পরিবর্তন করবেন এটা কাদের সাথে পরামর্শ করে করেছেন? শিক্ষার্থীদের মতামত দেওয়ার অধিকার ছিলো কিনা? আল্টিমেটলি যে সিদ্ধান্তগুলো নিল প্রশাসন, তারা কি স্বাভাবিক অবস্থায় মিটিংয়ে বসেছিলো? নাকি সুযোগে ৭১ এর ওপর দিয়ে ২৪-এর ন্যারেটিভ বয়ান দাঁড় করাতে চাইছে? ৭১ আমাদের ভিত্তি, ৭১ এর প্রতি এত বিদ্বেষ ভালো বার্তা দিচ্ছে না।’।

ইউনুসের বিদায়বেলা আসন্ন। দিল্লির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বাংলাদেশি উপদেষ্টা। সরকার চালাতে ব্যর্থ তারা। বাংলাদেশি রাজনৈতিক দলগুলির আস্থা হারিয়েছে তারা। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ম নিজেরাই ত্যাগ করার পরিকল্পনা করছে। মহম্মদ ইউনুস পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এই আবহে বাংলাদেশি তরুণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমু সজীব ভুঁইয়ার গলায় দিল্লির প্রতি বিদ্বেষ। ফেসবুকে এক পোস্টে আসিফ লেখেন, আওয়ামি লিগ, নর্থ ও দিল্লী জোটভুক্ত হয়ে যে কুমির ডেকে আনছেন তা আপনাদেরকেই খাবে। যদিও এই ‘নর্থ’ দ্বারা তিনি কি বুঝিয়েছেন তা স্পষ্ট নয়। আসিফ নিজের পোস্টে লেখেন, ‘‌আমাদের না আছে মরার ভয় না আছে হারাবার কিছু। একমাত্র আফসোস, গণতান্ত্রিক রুপান্তর আর এদেশের মানুষের ভাগ্য কোনওটাই ইতিবাচক পথে যাবে না আরকি। স্বপ্ন দেখে স্বপ্নভঙ্গের কষ্টই বোধহয় এদেশের ভাগ্য।’‌ এনসিপি প্রধান তথা বাংলাদেশের প্রাক্তন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামও ইউনুসের সঙ্গে দেখা করে এসে দাবি করেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের কথা ভাবছেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Popular Articles