Friday, May 23, 2025
spot_imgspot_img

Top 5 This Week

spot_img

Related Posts

ধ্বংস হবে পৃথিবী এই সালেই?‌ কোন বছরে ভয়ঙ্কর ভবিষ্যদ্বাণী!‌‌ আসতে চলেছে মহাপ্রলয়, ‌মেগা সুনামি কিংবা নীরব পারমাণবিক বিস্ফোরণ!‌

বিশ্বের ৭০ টি দেশে নেমে আসছে চরম অন্ধকার। দাবি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পকেটে টান পড়েছে। তারা আগের মতো সকলের সেবা করতে পারবে না। ফল অতি মারাত্বক হতে চলেছে। বিশ্বের ৭০ টি দেশ এবার থেকে আর স্বাস্থ্য খাতে সহায়তা পাবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যে টাকার অভাব দেখা গিয়েছে তার ফল এবার এই দেশগুলিকে ভুগতে হবে। হু-য়ের ডিরেক্টর টেড্রস অ্যাডানম গ্যাবিয়াস জানান, ইতিমধ্যেই রোগীরা আর চিকিৎসা পাচ্ছেন না। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নানা পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রচুর স্বাস্থ্যকর্মী নিজেদের কাজ হারিয়েছেন। গরিব মানুষরা আর সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না। চিকিসাক্ষেত্রে বড় টান পড়েছে। হু বর্তমানে ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঘাটতি অনুভব করছে। তাদের বার্ষিক বাজেট তারা ২১ শতাংশ কমিয়েছে। এই পরিস্থিতি আরও দুবছর ধরে চলবে বলেই খবর মিলেছে। সোমবার জেনিভাতে একটি বৈঠক করেন হু-য়ের কর্তারা। তারা এই পরিস্থিতি দেখে খুব ভীত। মার্কিন দেশ যে নীতি নিয়েছে তারফলেই হু-কে আজকের এই দিন দেখতে হয়েছে। ফলে সেখানে তৈরি হয়েছে অস্থিরতা। মার্কিন দেশ এই সংস্থা থেকে নিজের হাত তুলে নিয়েছে সেখানে চিন তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে চিনের টাকা হু-কে অনেকটাই সহায়তা করছে। হু-য়ের প্রধান জানান, যেভাবে তাদের আর্থিক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে তারা লক্ষ লক্ষ মানুষের পাশে আর থাকতে পারবেন না। বিভিন্ন দেশ থেকে রোগের খবর এলেও তাদের কিছুই করার নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই সমস্যা আগামীদিনে টের পাবে গোটা বিশ্ববাসী। নিজেদের মধ্যে বিরোধ মেটাতে গিয়ে বিভিন্ন প্রথম সারির দেশ এটা ভুলে গিয়েছে যে অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে তাদের লড়াই করে যেতে হবে। হু ইতিমধ্যেই তাদের বাজেট ৪.২ বিলিয়ন থেকে ২.১ বিলিয়নে নামিয়ে দিয়েছে। ফলে এবার থেকে অতিমারি-মহামারি রুখতে যে সক্রিয় ভূমিকা তারা নিত সেখান থেকে তাদেরও বিরত থাকার দরকার আছে।

আতঙ্ক মাথাচাড়া দিচ্ছে। করোনা আতঙ্ক। অতিমারীকাল কেটে গেলেও, ঘুরে ফিরে আসছে আতঙ্ক। ফের একবার এশিয়ায় উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা ভাইরাস। সিঙ্গাপুর, হংকং, চিন এবং থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে নতুন সংক্রমণের ঢেউ যেভাবে আছড়ে পড়েছে। আতঙ্ক বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। নতুন ঢেউ নতুন ওমিক্রন সাবভ্যারিয়েন্টের কারণেই। আক্রান্তরা LF.7 এবং NB.1.8-এ আক্রান্ত যেগুলি মূলত জেএন.১-এর সাবভ্যারিয়েন্ট। চিন্তা বাড়ছে সিঙ্গাপুর, হংকং-এর পরিস্থিতি দেখে মূলত। সিঙ্গাপুরেই, ২০২৫ সালের মে মাসের প্রথম দিকে সংক্রমণের সংখ্যা হুড়মুড়িয়ে বেড়ে ১৪,০০০-এরও বেশি হয়েছে, যা এপ্রিলের শেষ সপ্তাহেও ছিল ১১,১০০। হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যাও বেড়েছে। যদিও কর্মকর্তারা এমন কোনও প্রমাণের কথা জানাননি যে বর্তমান ভ্যারিয়েন্ট বা সাবভ্যারিয়েন্ট আগের থেকে বেশি গুরুতর। JN.1 হল ওমিক্রন BA.2.86-এর সাবভ্যারিয়েন্ট। যা ২০২৩ সালের আগস্টে চিহ্নিত করা হয়েছিল। এই রূপটিতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এড়াতে প্রায় ৩০টি মিউটেশন রয়েছে, যা সেই সময়ে প্রচলিত অন্য যেকোনো রূপের চেয়ে বেশি। একই সঙ্গে উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের গ্রীষ্মের শেষের দিকে এবং শরতের শুরুতে উপস্থিত SARS-CoV-2 রূপগুলির মধ্যে BA.2.86 কোনওদিনই খুব কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করেনি। গবেষণায় দেখা গিয়েছে জেএন ওয়ান কোভিড প্রজাতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানব শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা ততটা শক্তিশালী নয়। পরীক্ষাগারে তৈরি হওয়া ও প্রাকৃতিক, উভয় ভাইরাসের প্রজাতির ভাইরাসের প্রেক্ষিতে পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, আগে করোনা আক্রান্ত বা কোভিড টিকাপ্রাপ্তের শরীরে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডির ক্ষমতা ততটা উপযুক্ত নয়, যতটা আগের প্রজাতিগুলির ক্ষেত্রে ছিল। ফলে বলা চলে, শরীরে তৈরি হওয়া বর্তমান অ্যান্টিবডিকে পাশ কাটাতে পারে। হু জানিয়েছে, কোভিডের ওমিক্রন প্রজাতির সাব ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি-১ প্রতিরোধে তৈরি হওয়া এক্সবিবি ১.৫ জেএন ওয়ান টিকা জেএন ওয়ানের ক্ষেত্রেও ভাল কাজ করছে।

ধ্বংস হবে পৃথিবী!‌ অ্যাথোস সালোমি। পরিচিত জীবন্ত নস্ট্রাদামুস হিসেবে। ২০২৪ সালে বেশ কিছু ঘটনা ঘটবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। অনেক কিছু মিলেও গেছে। জানিয়েছিলেন, ২০২৫ সালে পৃথিবী সাক্ষী হিসেবে এক নীরব পারমাণবিক বিস্ফোরণের। পৃথিবী সেই বিস্ফোরণের থেকে নাকি কয়েক সেকেন্ড দূরে দাঁড়িয়ে রয়েছে। বর্তমান ভূ–রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান সংঘাতের আবহে সালোমি বেশ কিছু সতর্কতা জারি করে জানান, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ শেষ হবে। কেউই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারবে না। একটি ‘‌অদৃশ্য যুদ্ধ’‌ সম্পর্কেও সতর্ক করেন। একটি পারমাণবিক চুল্লি উড়িয়ে দেওয়ার কারণে শুরু হয়ে যেতে পারে ভয়ঙ্কর এক ধ্বংসযজ্ঞ। সালোমি আটলান্টিক মেরিডিয়াল ওভারটার্নিং সার্কুলেশন যা উপসাগরীয় প্রবাহ নামেও পরিচিত অংশের আংশিক বিলুপ্তি’‌ সম্পর্কেও সতর্ক করেন। ফলে ইউরোপের তাপমাত্রার উপর ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়বে। পশ্চিম ইউরোপে খরার সৃষ্টি হবে। নিউইয়র্ক, মুম্বই, লাগোসের মতো শহরে বন্যা দেখা দেবে। সালোমির কথায়, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধে কেউ জয়ী হবে না। দুই দেশ অর্থনৈতিক কারণে ধ্বংস হবে। অদৃশ্য যুদ্ধ সম্পর্কে তিনি বলেন, এই যুদ্ধ দেখা যাবে না। প্রতিদিন চলতে থাকবে। ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে ভূমি সংঘাতের কথা উল্লেখ করে জানিয়ে দিয়েছিলেন সবচেয়ে বড় ঝুঁকির বিষয় হবে ইরানের পারমাণবিক চুল্লি ধ্বংস হলে। এর বিশ্বব্যাপী প্রভাব পড়বে। এটি একটি নীরব পারমাণবিক বিস্ফোরণ। যার থেকে পৃথিবী মাত্র কয়েক সেকেন্ড দূরে দাঁড়িয়ে।

নির্দিষ্ট সময় পরেই শেষ হয়ে যেতে পারে পৃথিবী। গবেষণায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, একটি গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। তাতে বলা হয়েছে, সূর্যের ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার কারণে দিনে দিনে ফুরিয়ে যাবে অক্সিজেন। আগামী এক বিলিয়ন বছরের মধ্যেই আর পৃথিবীতে থাকবে না প্রাণের ছোঁয়া। নাসার প্ল্যানেটরি মডেলিং ব্যবহার করে, তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের একটি সুপার কম্পিউটার সিমুলেশন ভবিষ্যদ্বাণী করেছে, পৃথিবীর অক্সিজেন প্রায় এক বিলিয়ন বছরের মধ্যে ফুরিয়ে যাবে, যার ফলে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়বে। পৃথিবীর অক্সিজেনযুক্ত বায়ুমণ্ডলের ভবিষ্যৎ সময়কাল শিরোনামে নেচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণাপত্র। তাতে বলা হয়েছে, সূর্যের বয়স বাড়বে, অর্থাৎ যত এগোবে সময়, তত বেশি উষ্ণ এবং উজ্জ্বল হয়ে উঠবে তা। যা পৃথিবীর জলবায়ুকে প্রভাবিত করবে। তাপমাত্রা ব্যাপকহারে বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই জল বাষ্পীভূত হবে, ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে এবং কার্বন চক্র দুর্বল হয়ে পড়বে, উদ্ভিদকূল নিশিহ্ন হবে এবং অক্সিজেন উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাবে। বায়ুমণ্ডল আবার উচ্চ মিথেনের অবস্থায় ফিরে যাবে, পরিস্থিতি হবে মহাজারণ ঘটনার আগে পৃথিবীর আদিম অবস্থার মতো। জাপানের টোকিওর তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক কাজুমি ওজাকি ঘটনা প্রসঙ্গে জানান, বহু বছর ধরে সূর্যের স্থির আলোকসজ্জা এবং বৈশ্বিক কার্বনেট-সিলিকেট ভূ-রাসায়নিক চক্র সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে পৃথিবীর জীবমণ্ডলের আয়ু নিয়ে আলোচনা গবেষণায়।

কিরানা হিল এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত। এই এলাকায় পাকিস্তানের পারমাণবিক ঘাঁটি রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। যদিও অনেকে দাবি করেছেন পারমাণু বোমা পরীক্ষার ফলে ওই কম্পন। পাকিস্তানের দাবি একটি সাধারণ ভূমিকম্প ছিল। ওয়াশিংটন প্রতিবেদন সামনে এসেছে, যা বিশ্বজুড়ে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের অবাক করে দিয়েছে। লস আলামোস ল্যাবের বিজ্ঞানীরা একটি গবেষণায় বলেছেন, কিছু ভূমিকম্প আসলে গোপনে পরিচালিত পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা হতে পারে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, যখন মাটি কাঁপে, তখন সেটি ভূমিকম্পের পাশাপাশি গোপন পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের ফলাফলও হতে পারে। এই দু’টির কম্পনের মধ্যে পার্থক্য করা খুব কঠিন। উন্নত প্রযুক্তি থাকা সত্ত্বেও যদি ভূমিকম্প এবং পারমাণবিক বিস্ফোরণ একই সময়ে বা কাছাকাছি সময়ে ঘটে, তাহলে সেরা যন্ত্রগুলিকেও বোকা বানানো যেতে পারে। গবেষণায় উত্তর কোরিয়ার উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। গত ২০ বছরে উত্তর কোরিয়া ছয়টি পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে। তারা যেসব জায়গায় এই পরীক্ষাগুলো চালিয়েছে, সেখানে ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছিল। সেই যন্ত্রগুলি দেখিয়েছে যে, ওইসব এলাকায় ছোট ছোট ভূমিকম্প হয়েই থাকে। এর থেকে বোঝা যায় যে, পারমাণবিক পরীক্ষা এবং ভূমিকম্পের কম্পন এতটাই এক যে আসলে কী ঘটেছে তা শণাক্ত করা কঠিন। সমস্যা সমাধানের জন্য জোশুয়া কারমাইকেল এবং তাঁর দল ভূমিকম্প তরঙ্গ (পি-তরঙ্গ এবং এস-তরঙ্গ) বিশেষ পদ্ধতিতে অধ্যয়ন করেছেন। তাঁরা এমন একটি কৌশল তৈরি করেছেন যা প্রায় ৯৭% সময় ১.৭ টনের লুকনো বিস্ফোরণকে সঠিকভাবে শণাক্ত করতে পারে। কিন্তু যদি ভূমিকম্প এবং বিস্ফোরণের কম্পন ১০০ সেকেন্ডের মধ্যে এবং ২৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে ঘটে, তবে তাদের কৌশলটি কেবল ৩৭% সময় সফল। ভূমিকম্প এবং পারমাণবিক পরীক্ষার কম্পন মিলে যায়, তাহলে সেরা যন্ত্রকেও বোকা বানানো যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে দিয়েছেন যে, যেসব এলাকায় ঘন ঘন ভূমিকম্প হয়, সেখানে গোপনে পারমাণবিক পরীক্ষা চালানো এবং সেগুলো লুকিয়ে রাখা এখন আরও সহজ হয়ে উঠবে। এর অর্থ হল এটি বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের একটি নতুন বিষয়।

সুনামির আতঙ্ক!‌ বিজ্ঞানীরা জানালেন। ভয় মিশ্রিত তথ্য। মেগা সুনামি আছড়ে পড়তে চলেছে আমেরিকার একাধিক অংশে। প্যাসিফিক নর্থইস্ট, আলাস্কা ও হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ। আগামী পঞ্চাশ বছরের মধ্যেই আসতে চলেছে এই মহাপ্রলয়। মহাপ্রলয় ঘটবে ভয়ঙ্কর এক ভূমিকম্পের জেরে। ভার্জিনিয়া টেক জিওসাইন্টিস্টদের এক রিসার্চে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর তথ্য। আমেরিকার ওই অংশে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে তীব্র থেকে তীব্রতর ভূমিকম্প হতে পারে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা হতে পারে আট। উপকূলবর্তী এলাকায় এই ভূমিকম্পের সম্ভাবনা। যার জেরে সমুদ্রের জলস্তর ৬.‌৫ মিটার অবধি বেড়ে যেতে পারে। ভূমিকম্পের জেরে যে সুনামি আসতে চলেছে তাতে ছারখার হয়ে যেতে পারে কেপ ম্যান্ডেসিনো, ক্যালিফোর্নিয়া, ভ্যাঙ্কুভার দ্বীপ, কানাডা। এছাড়াও তীব্র ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে নর্দার্ন ক্যালিফোর্নিয়া, নর্দার্ন ওরেগাঁও, সাদার্ন ওয়াশিংটন। আলাস্কা ও হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জেও তীব্র ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মেগা সুনামির অর্থ সমুদ্রে ঢেউ কত উচ্চতায় উঠবে তার ধারণা কারও থাকবে না। আর তা সমতলে আছড়ে পড়ার পর মাইলের পর মাইল জুড়ে শুধু ধ্বংসলীলা চলবে। ভারতেও এই মহা সুনামির প্রভাব পড়তে চলেছে?‌ বিজ্ঞানীরা সে বিষয়ে এখনও কিছু না বলতে পারলেও ডেঞ্জার জোনে ভারতও রয়েছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Popular Articles