Friday, May 23, 2025
spot_imgspot_img

Top 5 This Week

spot_img

Related Posts

হার্টের সমস্যা নীরব ঘাতকের মতো?‌ হার্ট সুস্থ রাখার জন্য মনকে সতেজ রাখা জরুরী!‌

হার্টের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। সমস্যা অনেকটা নীরব ঘাতকের মতো। বোঝাও যায় না ঠিক কেন হৃদযন্ত্রের সমস্যা হল। অনেক সময়ে অজান্তেই এমন কিছু অভ্যাস, হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। অভ্যাসগুলো ধীরে ধীরে হৃদযন্ত্রকে দুর্বল করে দেয় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
১. অপর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলে উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যা হৃদরোগের প্রধান কারণ। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য রাতে ৭-৮ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুম জরুরি। অনেকেই কাজের চাপ বা অন্যান্য কারণে নিয়মিতভাবে এর চেয়ে কম ঘুমান, যা অজান্তেই হার্টের ক্ষতি করে।
২. দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা: একটানা দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার অভ্যাস বিশেষ করে যাঁরা ডেস্কে কাজ, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা রক্ত সঞ্চালন ব্যাহত করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় এবং ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রতি ঘণ্টায় অন্তত একবার উঠে কিছুক্ষণ হাঁটাচলা করা বা হালকা ব্যায়াম জরুরি।
৩. অতিরিক্ত মানসিক চাপ নেওয়া: দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ বা স্ট্রেস হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। মানসিক চাপের কারণে শরীরে কর্টিসল নামক হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায়, যা রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়। নিয়মিত ধ্যান, যোগব্যায়াম বা পছন্দের কোনও কাজ করে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।
৪. অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত লবণ, চিনি ও ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার নিয়মিত খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় এবং ধমনীতে প্লাক জমে, যা রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। অনেকেই এই ধরনের খাবারের প্রতি আসক্ত এবং এর দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি সম্পর্কে অবগত নন।
৫. পরোক্ষ ধূমপান: ধূমপান যে সরাসরি হার্টের ক্ষতি করে, তা প্রায় সকলেরই জানা। কিন্তু অনেকেই নিজে ধূমপান না করলেও পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন, যা সমান ক্ষতিকর। ধূমপানের ধোঁয়ায় থাকা রাসায়নিক পদার্থগুলি রক্তনালীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা বাড়ায়, যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

জীবনের থেকে বড় শিক্ষক আর নেই। ব্রিটেনের পশ্চিম সাসেক্স-এর ক্রলির বাসিন্দা রায়ান ম্যাকডোনাল্ড মাত্র ৩৮ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হন। নিজেকে ফিট করে তোলার শপথ নেন রায়ান, রায়ানের এই ফিট হয়ে ওঠার যাত্রা অনুপ্রাণিত করছে হাজার হাজার মানুষকে। ২০১৬ সালে হঠাৎ করেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন। প্রথমে ভেবেছিলেন, বুকের পেশীতে টান লেগেছে। ক্রমেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে দেখা যায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে হৃদস্পন্দন। ডিফিব্রিলেটর ব্যবহার করে অর্থাৎ বিদ্যুতের শক দিয়ে প্রায় তিন মিনিট পর তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করেন চিকিৎসকেরা। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে জীবনকে পুরোপুরি বদলে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন রায়ান। হাসপাতাল থেকে ফিরেই জিমে যাওয়া শুরু। রায়ান জানিয়েছেন, প্রথম প্রথম শরীরচর্চার ব্যাপারে কিছুই জানতেন না তিনি। কারণ আগে কোনও দিন জিমে যাননি তিনি। তবু হাল ছাড়েননি। ক্রমে শরীরচর্চা করতে করতে ৮০ কিলোগ্রাম ওজন ঝরিয়ে ফেলেন তিনি। এখন ৪৭ বছর বয়সে পৌঁছে রীতিমতো বডিবিল্ডার হয়ে গিয়েছেন তিনি। সুগঠিত পেশী সমাজমাধ্যমে রীতিমতো চর্চার বিষয়। রায়ানের কথায় মৃত্যুর সম্মুখীন হয়েই জীবনের পাঠ পেয়েছেন।

পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ। বড় অংশের মানুষের মৃত্যু হয় সঠিক সময় চিকিৎসা না করানোর জন্য। হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যদি চিকিৎসা শুরু করা যায় তবে বহু ক্ষেত্রেই রোগীকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। অনেকেই হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক লক্ষণগুলি উপেক্ষা করেন। হার্ট অ্যাটাকের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে উল্লেখ করা হল যেগুলি দেখা মাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি হার্ট অ্যাটাকের একটি প্রধান লক্ষণ। বুকের মাঝখানে বা বাম দিকে চাপ, চেপে ধরা, ব্যথা, বা জ্বালা অনুভূত হতে পারে। এই ব্যথা কয়েক মিনিট ধরে স্থায়ী হতে পারে অথবা বারবার হতে পারে।
শরীরের উপরের অংশে ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের উপরের অংশে যেমন কোনও এক বাহু, ঘাড়, চোয়াল, পেট বা পিঠে ব্যথা হতে পারে। বুকে ব্যথা ছাড়াই বা ব্যথার সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। মনে হতে পারে যেন দম বন্ধ হয়ে আসছে। হৃদযন্ত্র ঠিকমতো কাজ করতে না পারলে দেহে অক্সিজেন সরবরাহ হ্রাস পায়। ফলে শ্বাসকষ্ট হয়। হার্ট অ্যাটাকের সময় বমি বমি ভাব বা বমি হতে দেখা যায়। কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে ঠান্ডা ঘাম হতে পারে। সঙ্গে মাথা ঘোরা বা হালকা মাথাব্যথা অনুভূত হতে পারে। অস্বাভাবিক ক্লান্তিতে হঠাৎ করে খুব বেশি দুর্বল বা ক্লান্ত লাগতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে কিছু ভিন্ন লক্ষণ দেখা যেতে পারে, যেমন – পেটে ব্যথা, পিঠে ব্যথা, বা চোয়ালে ব্যথা। লক্ষণগুলোর মধ্যে কোনওটি অনুভব করেন, তবে দেরি না করে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে যাওয়া উচিত। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করলে জীবন বাঁচানো সম্ভব।
মনে রাখবেন, এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য এবং কোনও ভাবেই চিকিৎসকের বিকল্প নয়। হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে এবং সবসময় হার্ট অ্যাটাকের ইঙ্গিত নাও দিতে পারে। আশেপাশে কেউ এই লক্ষণগুলো অনুভব করেন, দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

কিউই ফল। বাঙালির কাছে বেশ পরিচিত। ভেতরে সবুজ আর ছোট ছোট কালো বীজ ছড়ানো এই ফল দেখতেও বেশ আকর্ষণীয়। কিউইর মিষ্টি-টক স্বাদ যেমন মনকে সতেজ করে তোলে, তেমনই ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং ফাইবার সহ অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফল। নিউজিল্যান্ডে এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ শুরু হওয়ার পর থেকে এটি বিশ্বজুড়ে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু হওয়ার কারণে কিউই এখন প্রায় সব দেশেই পাওয়া যায়। কিউই স্বাস্থ্যের জন্যও দারুণ উপকারী। প্রচুর উপকার এই ফল খেলে?
১. রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে: কিউইতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই ফল শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।
২. হজমক্ষমতা বাড়ায়: এই ফলে অ্যাক্টিনিডিন নামক একটি বিশেষ এনজাইম থাকে, যা প্রোটিন হজম করতে সাহায্য করে। ফলে খাবার সহজে হজম হয় এবং পেট পরিষ্কার থাকে।
৩. চোখের জন্য ভাল: কিউইতে লুটেইন এবং জেক্সানথিন নামক দু’টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এগুলো চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে এবং বয়সজনিত চোখের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
৪. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: কিউইতে ফাইবার, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমে।
৫. ত্বকের জন্য উপকারী: ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বককে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। এর ফলে ত্বক আরও উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।

পেস্তা বাদাম হার্টের জন্য খুব উপকারী। ‘পিসতাশিয়া ভেরা’ নামক গাছের বীজ, যা মধ্যপ্রাচ্য এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে বেশি জন্মায়। তবে ভৌগোলিক দূরত্ব পেরিয়ে এখন এই পেস্তা বাদাম বাঙালির রান্নাঘরেও পৌঁছে গিয়েছে। পেস্তার একটি শক্ত খোলস থাকে এবং এর ভেতরের সবুজ রঙের অংশটি খাওয়া হয়। পেস্তা বাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান: পেস্তা বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এটি ভিটামিন বি৬, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং থিয়ামিনের ভাল উৎস।
চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী: পেস্তা বাদামে লুটেইন এবং জিয়াজ্যানথিন নামক দুটি ক্যারোটিনয়েড থাকে। এই উপাদানগুলো চোখের ম্যাকুলার ডিজেনারেশন এবং ছানি পড়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত পেস্তা বাদাম খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
হজমক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে: পেস্তা বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে: পেস্তা বাদামে ক্যালোরি তুলনামূলকভাবে কম এবং ফাইবার ও প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে। এটি খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে, ফলে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণের প্রবণতা কমে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সুবিধা হয়।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: পেস্তা বাদামে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট (যেমন মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট), অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পটাসিয়াম থাকে। এই উপাদানগুলো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

শারীরিক কিংবা মানসিক সমস্যা নেই। চিকিৎসকের পরামর্শে জানা গেল, ভিটামিনের ডি-এর ঘাটতিই যাবতীয় সমস্যার কারণ। ভিটামিন ডি-এর অভাবে শরীরে দেখা দিতে পারে আরও অনেক জটিলতা।
ক্লান্তি- ভিটামিন ডি-এর খাটতি হলে প্রাথমিকভাবেই শরীরে ক্লান্তি বেড়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত ঘুমানোর পরও যদি সারাদিন কাজে এনার্জি না পান, তাহলে ভিটামিন ডি পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত।
হাড় ও জয়েন্টের ব্যথা-ভিটামিন ডি-এর অভাবে বিশেষভাবে পিঠের নিচের দিকে, তলপেটে এবং পায়ে ব্যথা হতে পারে। যদি আপনি অসহ্য জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করেন তা ভিটামিন ডি-এর খাটতিতে হতে পারে।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবঃ শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয় ভিটামিন ডি-এর অভাব।যার প্রভাবে মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
পেশি দুর্বলতা- পেশি দুর্বল হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি। এই লক্ষণ খেয়াল করে থাকলে ভিটামিন ডি পরীক্ষা জরুরী।
অবসাদ ও ঘন ঘন মেজাজ পরিবর্তন- মেজাজ ঠিক রাখতে ভিটামিন ডি-এর ভূমিকা রয়েছে। শরীরে ভিটামিন ডি কমে গেলে ঘন ঘন মুড সুইং এবং অবসাদ ঘিরে ধরে।
বারে বারে অসুস্থ হয়ে যাওয়া- ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে। তাই এর খাটতি হলে সর্দি, কাশি সহ বিভিন্ন রোগের প্রকোপ দেখা যায়। সেক্ষেত্রে ঘন ঘন অসুস্থ হলে তার কারণ ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হতে পারে।
চুল পড়া- বিভিন্ন কারণে চুল পড়তে পারে। তবে তার একটি অন্যতম হল ভিটামিন ডি-এর খাটতি। আচমকা চুল পড়া বেড়ে গেলে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করে দেখে নিতে পারেন।
হাড় ক্ষয়- ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। যা হাড় ক্ষয় রোধ করে। তাই ভিটামিন ডি-এর খাটতি হাড় ক্ষয়ের সঙ্গে ফ্র্যাকচার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি থাকলেও ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে হবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Popular Articles