Friday, April 18, 2025
spot_imgspot_img

Top 5 This Week

spot_img

Related Posts

‘‌ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে মশার মিছিল’‌:‌ তৃণমূলকে কটাক্ষ নেটিজনেদের?‌ পুলিশের লাথি শিক্ষকের পেটে!‌ রাস্তার উপর শুয়ে চাকরিহারা শিক্ষকরা!‌ মমতাকে নোটিস?‌

হে পুলিশ!‌ নির্মম পুলিশ। অত্যাচারী পুলিশ। পুলিশের কীর্তি ছবিতেই স্পষ্ট। শিক্ষকের পেটে সরাসরি লাথি মারছেন পুলিশ। কসবায় লাঠি খেয়েছেন চাকরিহারা শিক্ষকরা। গড়িয়াহাটে রাস্তায় বসে পড়েন। পরে তাঁরা উঠেও পড়েন। সাধারণ মানুষের অসুবিধার কথা মাথায় রেখে। গড়িয়াহাটে বিক্ষোভে শামিল চাকরিহারা শিক্ষকরা। গড়িয়াহাট মোড় অবরূদ্ধ করেন। গড়িয়াহাট মোড়ে রাস্তার উপর শুয়ে পড়েন। দাবি, দিদিমণি বলেছিলেন আমায় সময় দিলে যোগ্য অযোগ্য শিক্ষকদের তালিকা আলাদা করে দিতে পারব। ক্ষোভে ফুঁসছেন চাকরিহারা শিক্ষকরা। কসবায় ডিআই অফিসে আন্দোলনে গিয়ে চাকরিহারা শিক্ষকদের পুলিশের লাঠিপেটা খেতে হয়। এমনকী পুলিশ লাথিও মারে। অভিযোগ শিক্ষকদের। এমনকি ছবিতেও স্পষ্ট। অভিযোগের তীর যে পুলিশের দিকে, তাঁকে চিহ্নিতে করণ করেছেও জনসাধারন। গড়িয়াহাটে একেবারে বাসের সামনে রাস্তায় শুয়ে পড়েন চাকরিহারা শিক্ষকরা। একাধিক শিক্ষিকাও রাস্তায় বসে পড়েন। চাকরিহারাদের দাবি, যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। চাকরিহারা এক শিক্ষিকা বলেন, আমি চটি চেটে এই জায়গায় আসিনি। সেই ছোটবেলা থেকে পড়াশোনা করে এই জায়গায় এসেছি। আর আজ রাস্তায় নামতে হয়েছে। শিক্ষকদের একাংশ বলেন, আমরা একেবারে মরে গিয়েছি। আমাদের আর মারবেন না।

কসবায় চাকরিহারাদের ওপর লাঠিপেটা ও লাথি মারার ঘটনায় বিদিশা কলিতার কাছ থেকে ব্যাখ্যা তলব করা হল। সাউথ সাব আর্বান ডিভিশনের ডেপুটি কমিশনাররের কাছে ব্যাখ্যা তলব করল লালবাজার। কী এমন পরিস্থিতি তৈরি হল যেখানে চাকরিহারারা ডিআই অফিসে ঢুকে পড়লেন? কী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, যাতে পুুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হল? যে পুলিশ অফিসারকে শিক্ষককে লাথি মারতে দেখা যায়, তাঁর সঙ্গে কী এমন ঘটল যাতে তিনি এমন আচরণ করলেন? কসবায় ডিআই অফিসের বাইরে যে ঘটনা ঘটে, যেভাবে প্রতিবাদীদের উপর লাঠিচার্জ করে পুলিশ, একজনের পেটে যেভাবে লাথি মারতে দেখা যায়, সেই নিয়ে রাজ্য়ের মুখ্যসচিব এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার পর্যন্ত মুখ খোলেন। যোগ্য চাকরিহারাদের উপর পুলিশের এমন আচরণে নিন্দায় সরব হয়েছে সব মহলই। নিন্দার মধ্যে সাফাইও দিয়েছিল পুলিশ। বলা হয়, চাকরিহারারা সরকারি সম্পত্তি নষ্টের চেষ্টা করেন। রাজ্য চাকরিহারাদের পাশে রয়েছে। তাও কারও কথায় বা প্ররোচনায় এমন ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয় বলে জানায় পুলিশ। সেই ঘটনায় চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে জোড়া মামলাও দায়ের করেছে পুলিশ। একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন জেলা স্কুল পরিদর্শক। দ্বিতীয়টি কসবা থানার পুলিশের দায়ের করা স্বতঃপ্রণোদিত মামলা। দু’টি মামলাই করা হয়েছে গতকাল চাকরি ফেরত চাইতে আসা অজ্ঞাতপরিচয়দের বিরুদ্ধে।

এক্স হ্যান্ডেলে কলকাতা পুলিশের তরফে সাফাই, ‘‌কসবা ডিআই অফিসের বাইরে ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রেক্ষিতে স্পষ্টভাবে জানানো হচ্ছে যে, প্রথমে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা, বিনা উসকানিতে পুলিশ কর্মীদের উপর হামলা চালায় এবং হিংসাত্মক আচরণ করে, যার মধ্যে মহিলা পুলিশ কর্মীরাও ছিলেন।চারজন পুরুষ পুলিশকর্মী এবং দুইজন মহিলা পুলিশকর্মী আহত হয়ে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং আরও ক্ষয়ক্ষতি ও আহতের ঘটনা রোধ করতে পুলিশ বাধ্য হয়ে হালকা বলপ্রয়োগ করে।এই ঘটনার তদন্ত প্রক্রিয়া চলছে।’‌

এসএসসি দফতরের সামনে অবস্থানে বসেছেন চাকরিহারা শিক্ষকদের একাংশ। সেখানেই লাগাতার অনশন শুরু করতে চলেছেন। কসবার জেলা স্কুল পরিদর্শকের ডিআই অফিসে বিক্ষোভরত চাকরিহারাদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদেই এমন সিদ্ধান্ত। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে ২০১৬-র এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যোগ্য চাকরিহারা শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের নামের তালিকা ও ওএমআরের মিরর ইমেজ প্রকাশের দাবিতে এবং কসবায় পুলিশি লাঠিচার্জের প্রতিবাদে এসএসসি দফতরের সামনে অনশনে বসছেন তাঁরা। আপাতত চার শিক্ষক অনশনে বসবেন বলে জানা গিয়েছে। কিছু ক্ষণের মধ্যেই তাঁরা সাংবাদিক বৈঠক করে আন্দোলনের পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাবেন। বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। এ দিকে, সেখানেই অবস্থানে বসে পড়েন চাকরিহারাদের কয়েক জন। বুধবার রাতে স্কুল পরিদর্শকের দফতরের সামনেও বসে থাকতে দেখা যায় কয়েক জনকে। তাঁদের দাবি, মিরর ইমেজ় প্রকাশ না করা পর্যন্ত তাঁরা তাঁদের বিক্ষোভ চালিয়ে যাবেন। কলকাতায় কসবার ডিআই অফিসে বিক্ষোভকারী শিক্ষক ও পুলিশের সংঘর্ষে দু’পক্ষেরই কয়েকজন আহত হন। পুলিশের বিরুদ্ধে ‘বিনা প্ররোচনায়’ লাঠিচার্জ ও লাথি মারার অভিযোগ।

লালবাজারের দরজায় হাজির হন ময়নার বিজেপি বিধায়ক অশোক দিন্দা। লালবাজারে প্রবেশের চেষ্টা করেন। কিন্তু দরজা বন্ধ থাকায় তিনি প্রবেশ করতে না পেরে অশোক দিন্দা বলেন, আমাদের সতীর্থরা অ্য়ারেস্ট হয়েছে ঢুকতে পারব না। কেন আমায় লালবাজারে ঢুকতে দিচ্ছেন না। বিজেপি বিধায়ক হিসাবে আমি ঢুকতে পারব না। আমি একা এসেছি। কেন আমি ঢুকতে পারব না। ডাকুন আপনাদের অফিসারদের। প্রতিবাদ করলেই মার খাবে। এটা হল হিসাব। এটাই চলছে গোটা রাজ্যে। তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে শুরু করেন। গোটা ঘটনায় চরম উত্তেজনা জেলায় জেলায়। পুলিশ জেলায় জেলায় চাকরিহারা শিক্ষকদের নির্যাতন করছে। কসবায় পুলিশ লাঠি চালিয়েছে। পুলিশ লাথি মেরেছে। শিক্ষকদের কথায়, পেটে আগুন জ্বলছে। সারা বাংলায় এবার আগুন জ্বলবে। উনি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন আর এখন পুলিশ লাঠিপেটা করছে। আমাদের ন্যায্য দাবি চাইতে এসেছি।

চাকরিচ্যুতদের কাজ চালিয়ে যেতে দিলে রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করবো বলে দাবি করলেন বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য। চাকরিচ্যুতদের বিকাশবাবুর পরামর্শ, ‘আপনারা মুখ্যমন্ত্রীর কথায় স্কুলে যাবেন না। তাহলে আপনারাও আদালত অবমাননায় অভিযুক্ত হবেন। বরং আদালতের নির্দেশ মতো রাজ্য সরকার যাতে ফের নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু করে সেব্যাপারে সরকারের ওপর চাপ তৈরি করুন। সেই নিয়োগপ্রক্রিয়া যাতে স্বচ্ছভাবে হয় সেদিকে নজর রাখুন।’ আদালতের নির্দেশের পরেও চাকরিচ্যুত শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে নিজেদের কাজ চালিয়ে যেতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সেই পরামর্শের কথা মনে করিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। সরকারের এই অবস্থানে আদালত অবমাননা হচ্ছে বলে দাবি করলেন বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। সরকার আদালতের নির্দেশে চাকরিচ্যুতদের নিজেদের কাজ চালিয়ে যেতে দিলে সুপ্রিম কোর্টে আদালত অপরাধমূলক অবমাননার অভিযোগ আনবেন বিকাশরঞ্জন। নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামের সভায় মুখ্যমন্ত্রীর উক্তি, ‘শিক্ষকদের কেউ স্কুলে যেতে বারণ করেনি। তাঁর আবেদন, শিক্ষকরা স্কুলে যান। যে কেউ স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করতে পারেন।’ মুখ্যমন্ত্রীর সেই আবেদনে যদিও কর্ণপাত করেননি সংখ্যাগরিষ্ঠ চাকরিহারারা। মঙ্গলবার স্কুলে যাননি। চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষকদের ক্ষোভ আছড়ে পড়ে জেলার ডিআই অফিসগুলিতে। কলকাতার কসবায় চাকরিহারাদের ওপর লাঠি চালায় পুলিশ। এমনকী চাকরিহারাদের কয়েকজনকে লাথি মারতে দেখা যায় এক পুলিশকর্মীকে।

বিকাশবাবু বলেন, ‘আদালত গোটা নিয়োগপ্রক্রিয়া খারিজ করে প্রত্যেককে অবিলম্বে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। সঙ্গে বিকল্প পথ হিসাবে ওই নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে ফের পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিতে বলেছে সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্য সরকার যদি আদালতের সেই নির্দেশ না মেনে ঘুরপথে চাকরিচ্যুতদের কাজ চালিয়ে দেওয়ার সুযোগ দেয় তাহলে তা আদালত অবমাননা করা হবে। আমি মুখ্যমন্ত্রীসহ প্রত্যেকের বক্তব্য খতিয়ে দেখব। তার পর সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করব। এই সরকার ও তার মুখ্যমন্ত্রীর আইনে কোনও অস্থা নেই। উনি পুরসভায় প্রশাসক বসিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা ভোগ করেন। পুলিশের বদলে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করে তাদের দিয়ে বেআইনি কাজ করান। এখন শিক্ষকদের পাকা চাকরি খেয়ে পিছনের দরজা দিয়ে অস্থায়ী নিয়োগের চেষ্টা করছেন। যাতে এই শিক্ষকরাও তাঁর দাস হয়ে থাকে।’ চাকরি বাতিল প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে মন্তব্য! মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আদালত অবমাননার নোটিস পাঠালেন এক আইনজীবী। মুখ্যমন্ত্রীকে আদালত অবমাননার যে নোটিস পাঠানো হয়েছে, তাতে নেতাজি ইন্ডোরের সভায় মুখ্যমন্ত্রীক বক্তৃতার কিছু অংশ তুলে দেওয়া হয়েছে। নোটিসে লেখা হয়েছে, গত ৭ এপ্রিলের ভাষণে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘কারও চাকরি কাড়ার এই অধিকার কারও নেই। আমাদের প্ল্যান— এ রেডি, বি রেডি, সি রেডি, ডি রেডি আর ই রেডি। এই কথা বলার জন্য আমাকে জেলে, হ্যাঁ, ভরে দেওয়া হতে পারে। কিন্তু আই ডোন্ট কেয়ার (আমি পরোয়া করি না)। আপনারা আপনাদের কাজ করুন। কে আপনাদের আটকাচ্ছে? সুপ্রিম কোর্ট? সে ক্ষেত্রে মনে রাখবেন যাই বিকল্প হোক, আমরা করব।’’

স্কুলগুলির বেতন পোর্টাল খুলেছে। স্কুলগুলি জানাচ্ছে আগের মাসে যা নাম ছিল, বেতন পোর্টালে সেই তালিকা অপরিবর্তিতই রয়েছে। রয়েছে বাতিল হওয়া ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীর নামও। এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বেতন পোর্টালে শিক্ষকদের বেতন আপডেট করতে হয় প্রতি মাসের ১ থেকে ১০ তারিখের মধ্যে। প্রধান শিক্ষকদের একটা অংশ জানাচ্ছেন, ওই পোর্টালে কোনও শিক্ষকের নাম সংযোজন করা বা বাদ দেওয়ার অধিকার তাঁদের নেই। কোনও শিক্ষকের যদি আয়কর বা প্রভিডেন্ট ফান্ডে কিছু পরিবর্তন থাকে, সেই পরিবর্তনটুকু তাঁরা লিখতে পারেন। আশঙ্কামুক্ত নন চাকরিহারা যোগ্যরা। শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, এ সপ্তাহের মধ্যেই তিনি চাকরিহারাদের সঙ্গে বৈঠক। বৃহস্পতি রাজপথে মিছিল করবেন চাকরিহারাদের একাংশ। ‌শিয়ালদহ থেকে রানি রাসমণি পর্যন্ত মিছিল। শুক্রবার এসএসসি অভিযানের ডাক দিয়েছেন চাকরিহারারা। শুক্রবার স্কুল পরিদর্শকের দফতরের সামনে অবস্থান। নিয়োগ কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে আরজি কর ধর্ষণ ও খুন। একের পর এক ঘটনায় বারবার প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতার রাজপথ। সাম্প্রতিকতম সংযোজন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা, অশিক্ষক কর্মচারী ও শিক্ষাকর্মীর এক ধাক্কায় নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদ। ঘৃতাহুতি মুখ্যমন্ত্রীর স্বেচ্ছাশ্রম প্রস্তাব! রাজ্যজুড়ে ডিআই অফিস অভিযান ও ঘেরাও কর্মসূচি পালন সদ্য চাকরিহারাদের। বিক্ষোভ সামাল দিতে পুলিশ যেভাবে নিরস্ত্র শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর লাঠিচার্জ করেছে, তাতে সমাজের সকলস্তর থেকেই নিন্দার ঝড় উঠেছে। কলকাতায় কসবায় বিক্ষোভরতদের উপর পুলিশকে শুধুমাত্র লাঠিচার্জ করতেই দেখা যায়নি, এক উর্দিধারী তো এক শিক্ষকের পেটে রীতিমতো লাথি মারেন! এই দৃশ্য সংবাদমাধ্যম ও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই চরম অস্বস্তি ও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় পুলিশ প্রশাসনকে। শিক্ষক পেটানো এবং শিক্ষকের পেটে লাথি মারার প্রতিবাদেও রাস্তায় নামছেন ২০১৬ সালে এসএসসি-র প্যানেলভুক্ত এবং বর্তমানে চাকরিহারা শিক্ষক-সহ সমস্ত ভুক্তভোগীরা। কসবা কাণ্ডের প্রতিবাদে মহামিছিল করবেন শিয়ালদা থেকে ধর্মতলা। মহামিছিলের ডাক যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা অধিকার মঞ্চ ২০১৬। চাকরিহারারা ছাড়াও শিল্পী, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, চিকিৎসক, স্কুল-কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদেরও এই মিছিলে পা মেলাবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Popular Articles