“বিশ্বের প্রথম সারির অনেক কম্পিউটার বিজ্ঞানীর মাতৃভূমি ভারত।” বলেন এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং। বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অর্থাৎ এআই টেকনোলজি। আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিপুল পরিবর্তনের আগমন এই আই প্রযুক্তির মাধ্যমে। পরিবর্তনে সবচেয়ে বড় অবদান ভারতের। বিশ্বের তাবড় তাবড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলি স্বীকার করছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আন্তর্জাতিক পাওয়ার হাউস ভারত। এই দেশে যেমন মেধা রয়েছে। তেমনই এআই প্রযুক্তিকে দ্রুত গ্রহণ করার ক্ষমতাও প্রচুর। আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি সংস্থাগুলির শীর্ষ পদাধিকারীদের কথায়, এআইয়ের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে বড় ভূমিকা গ্রহন করেছে ভারত।
ইবিএমের সিইও অরবিন্দ কৃষ্ণ-র কথায়, এ আই প্রভাব বিস্তারে আন্তর্জাতিক লিডার হতে পুরোপুরি তৈরী ভারত। জনসংখ্যা এবং ডেটা সম্পদের জন্য আন্তর্জাতিক লিডার হওয়ার ক্ষেত্রেও ভারত এগিয়ে। ভারতীয় কোম্পানিগুলিতে এআই-এর ব্যবহার বাড়ছে। শতাংশের বিচারে সারা বিশ্বের এআই ব্যবহারের চেয়ে ভারতের কোম্পানিগুলিতে এআই বেশি ব্যবহৃত হয়। এএমডি-র সিইও লিসা সু দাবি করেন, আমাদের সংস্থার কাছে ভারত শুধু একটা বাজার নয়। তার থেকেও আরও অনেক বেশি কিছু। গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই জোরালো দাবি করেছেন, এআই ফ্রন্টিয়ারে নেতৃত্ব দিতে পারে ভারত। এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং এর কথায় বিশ্বের প্রথম সারির অনেক কম্পিউটার বিজ্ঞানীর মাতৃভূমি ভারত। এআই বিপ্লবে আন্তর্জাতিক লিডার হওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের বড় শক্তি। ভারতের নিজস্ব এআই তৈরি করা উচিত। এআই ডেলিভারির ক্ষেত্রে ভারতের পরবর্তী প্রজন্ম ব্যাক অফিসের ভূমিকা পালন করতে চলেছে বলে করেন এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং।